শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন
দুমকি(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: পটুয়াখালীর দুমকিতে মাত্র ৫ বছরের ব্যবধানে পোল্ট্রি মুরগির বিক্রেতা থেকে জমিসহ কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন এলাকায় মুরগী বাবু নামে পরিচিত এক যুবক। এ নিয়ে স্থানীয় মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে ধূম্রজাল! রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার গল্প যেন হার মানিয়েছে আলাদীনের চ্যারাগকেও। যুগান্তরেরর অনুসন্ধানে বেড়িয়ে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যায়, উপজেলায় আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের জলিশা গ্রামের বাসিন্দা মমতাজ উদ্দিনের ছেলে মো: মাসুদ আল মামুন(বাবু)। গত পাঁচ বছর আগেও উপজেলার শ্রীরামপুর বাজারে পোল্ট্রি মুরগির ব্যবসা করতেন বাবু।
হঠাৎ করে মুরগীর ব্যবসা ছেড়ে পারি জমান ঢাকাতে। মালিক হয়েছেন কয়েকশো কোটি টাকা। কিনেছেন একরে একরে জমি। এবং ফেয়ার ইউনাইটেড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকও তিনি। একসময় উপজেলা ছাত্রদলের নেতাও ছিলেন। তবে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন একজন ছাত্রদল নেতা ও মুরগী ব্যবসায়ী কি করে রাতারাতি কয়েকশো কোটি টাকার মালিক হন প্রশ্ন অনেকের মনে। দক্ষিণ বঙ্গ কৃষি কারিগরি প্রশিক্ষণ ইনিস্টিউট’র অধ্যক্ষ মো: জসিম উদ্দিন সুমন অভিযোগ করে বলেন, আমাদের পৈত্রিক সম্পত্তি আমাদের কাউকে কিছু না জানিয়ে আমার বোনকে সরকার নির্ধারিত মূল্যের কয়েকগুণ টাকা বেশি দিয়ে গোপনে দলিল করে নেন। যার বিরুদ্ধে আমি কোর্টে মামলা দায়ের করেছি এবং আদালত থেকে জমির উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। কিন্তু বাবু সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে জমিজে রাতের আঁধারে লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে কাজ করছেন। কিভাবে কয়েকবছরের ব্যবধানে মুরগির বিক্রেতা থেকে কয়েকশো কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তামা বোধগম্য নয়। তাই আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে তার এত টাকার উৎস কোথায় তা খতিয়ে দেখার অনুরোধ করছি। এবিষয়ে অভিযুক্ত বাবু বলেন, এবিষয়ে দুমকি থানা অফিসার ইনচার্জ মো: আব্দুস সালাম বলেন,