Gtb News24
- ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ / ১৬৫ বার পঠিত
তথ্যসূত্র গাবতলী প্রতিদিন : আদিকাল থেকেই সাংবাদিককে সমাজের দর্পন বা জাতির বিবেক বলে বলা হয়ে থাকে। কিন্ত কখনো কোন সাংবাদিক যদি পথ ভ্রষ্ট হয় কিংবা হলুদ সাংবাদিকতায় মেতে ওঠে তখন ঐ সাংবাদিক, ব্যক্তি বা জাতির জন্য হয়ে ওঠে বিষধর গোখর সাপ। যার ছোবল লাগলে বাক্তি, সমাাজ বা জাতিতে পচন ধরে যায়।
সুতরাং জনগনের উচিৎ ঔ বিষধর সাপের দাঁত একটা একটা করে ভেঙ্গে দেওয়া। এধরনের এক সাংবাদিক কে সম্প্রতি শাজাহানপুর শেষ করে আমাদের গাবতলীতেও ঘুরঘুর করতে দেখা যাচ্ছে ।
জেনে রাখুন-হলুদ সাংবাদিকের পেষাই হচ্ছে সত্য-মিত্থ্যা রিপোর্ট যাহাই করুক না কেন, প্রতি পক্ষকে হুমকি দিয়ে চাঁদার দাবী করে ফয়দা হাসিল করা । কয়েক দিন পুবেই ২/৩জন গরীব শ্রমিককে টাকা তোলার কাজে উদ্বুদ্ধ করে তাদের ঐ কাজে লাগিয়ে দিয়ে দুরে থেকে ছবি তুলে ফেসবুকে দিয়ে তাদের নিকট টাকার দাবী করে, তাড়া টাকা নাদিলে থানায় ফোন দিয়ে তাদের ধরিয়ে দেয় যা ঐ অবোধ মোটর শ্রমিকরা বুঝতেও পারেনি কখনও,বুঝল শেষে জেল খাটার পর।
বর্তমানে ঐ সাংবাদিক গাবতলী শাজাহানপুরের রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে হুলুদ নিউজ করার জন্য তার আশে পাশের বা পাড়া প্রতিবেশিদের সাথে কথা বলে এবং তা রেকর্ড করে নিয়ে অডিও গ্রাফিক্সের মাধ্যমে এক কথার সাথে আর দশ কথা জোড়া লাগিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের রিরুদ্ধে নামে/বেনামে নিউজ করা, যাতে করে ঐ সাধারণ মানষটিকেও বিপদে ফেলানো হয় যে কথা সে নেতার বিরুদ্ধে কখনও বলেইনি।
সুতারং রাজনৈতিক নেতাদের সাথে সাধারণ মানুষকেও ঐ হলুদ সাংবাদিক থেকে সাবধান থাকতে হবে তবে শুধু জনগণই নয়, প্রকৃত পেশাদার সাংবাদিকদেরও বয়কট করতে হবে ঐ হলুদ সাংবদিককে।
নইলে সাধারণ মানুষের কাছে সাংবাদিকদের কোনই মান থাকবে না সাংবাদিকরা হতে থাকবে জনগণের কাছে ঘৃনার পাত্র । ঐ হলূদ সাংবাদিক এর অপকর্মর কর্মফলের জন্য সাধারণ সাংবাদিকদের মানব বন্ধনে নামতে না হয়।
সাংবাদিক বন্ধুরা সকল সাংবাদিকের সম্মান রক্ষার জন্যই এবং ঐ বুদ্ধিপাপীকে সজাগ করার জনই তার নাম ও ছবি ব্যবহার করা হলো না।
************************
অল্প সময়ের মধ্যে ম্যসেন্জারে অসংখ্য অনুরোধ আসায় ঐ সাংবাদিক এর ছবি সন্নিবেশিত করা হল।