বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন

হুমকিতে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর বন সংরক্ষক কর্মকর্তা ফিরোজ আলম চৌধুরী সত্য সংবাদ কে মিথ্যা করার চেষ্টা

রাকিব হোসেন সোহেল লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ নোয়াখালীর অধিনে লক্ষ্মীপুর ১৭ নং ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের ভিট কর্মকর্তা দিলিপ ও ৩নং দালাল বাজার ইউনিয়নের বীজ তলা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা চন্দন ভৌমিক এবং বন বিভাগ সদস্য ইছার উল্যার পক্ষ হয়ে সত্য ঘটনা কে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ বলে সংবাদ দাতাকে জনসম্মুখে হুমকি দিলেন নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলার বন সংরক্ষক উপকূলীয় বন বিভাগ সহকারী মোঃফিরোজ আলম চৌধুরী। এঘটনাটি ঘটে ১৪ নং মান্দারী ইউনিয়নের গন্তব্যপুর গ্রামে আমিন বাজার পূর্ব দিকে বেড়ীর উপর ঘটনার স্থলে।ফিরোজ আলম চৌধুরী কোটি টাকা মালিক তাই মানুষকে মানুষ বলে মনে করেন না।তিনি সত্য ঘটনা কে গোপন রেখে মিথ্যা ও বানোয়াট প্রমাণ করার চেষ্টা করেন এবং সত্য ঘটনা কে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টায় নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলা বন সংরক্ষক কর্মকর্তা (এসিএফ) ফিরোজ আলম চৌধুরী সত্য ঘটনার তথ্য পেয়েও না পাওয়ার তালবাহানা করে দৈনিক গণজাগরণ পত্রিকা লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি কে হুমকি দিয়ে সত্য ঘটনা কে মিথ্যা বলে বিভিন্ন ভাষায় আকার ইংগিতে হুমকি প্রধান করেন।

ইছার উল্যার মাধ্যমে  দিলিপ গামারী গাছ ও গাছের মূল ঘোড়া সহ গোপনে তুলে নিয়ে সত্য সংবাদ কে মিথ্যা ও বানোয়াট প্রমাণ করার চেষ্টা করে গাছ ও গাছের ঘোড়াটি গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে ইছার উল্যা ও দিলিপ এর বিরুদ্ধে।যার ফলে তদন্ত করতে এসে ঘটনার স্থলে ঐ গাছ, ও গাছের ঘোড়া না পেয়ে তদন্তে আসা বন সংরক্ষক কর্মকর্তা (এসিএফ) মোঃ ফিরোজ আলম চৌধুরী হঠাৎ লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি উপর ক্ষিপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় রাগান্বিত হয়ে বলেন আপনার সংবাদ প্রকাশ করা সঠিক নয়,এবং ভূয়া সংবাদ প্রকাশ করছে বলে তিনি রেগে গিয়ে ঘটনার স্থল থেকে তড়িঘড়ি করে চলে যান। নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সমন্বয় কারী ফিরোজ আলম চৌধুরী সঠিক জায়গা না গিয়ে, না তদন্ত করে, তড়িঘড়ি করে ঘটনার স্থল থেকে চলে যায়।এতে এলাকাবাসীর সন্দেহ সঠিক প্রমাণ করে যে এই ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলা বন সংরক্ষক কর্মকর্তা (এসিএফ) ফিরোজ আলম চৌধুরী।এদিকে অপরাধ কারীদের বিরুদ্ধে গোপন সুত্রে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে আরও দুইজন অপরাধীর নাম মাঠ থেকে পাওয়া গেছে।তারা হলেন, আঃ রহমান, ও চকিদার বাসু, তারা দুইজনে ১৪নং মান্দারী ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা।আঃ রহমান মসজিদ কমিটির সেক্রেটারী হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করেছেন একই সাথে জড়িত রয়েছে মসজিদ কমিটির চকিদার বাসু।চকিদার বাসুকে ভিডিও বক্তব্য দিতে বলিলে তিনি অনিহা প্রকাশ করে ভিডিও বক্তব্য দেয়নি।

তবে তারা দুইজন অবশেষে নিজ মুখে শিকার করেন সরকারী বন বিভাগের গাছ স, মেল থেকে নেওয়ার আগে সরকারী লোকদের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে।পরে  গাছটি স,মেল থেকে ভেঙ্গে নিয়ে আমাদের পারিবারিক মসজিদের দক্ষিণ পাশে একটি নাল জমির পুকুরে রাখা হয়েছে।একপর্যায়ে বন বিভাগের কর্মকর্তাদের নাম জানতে চাইলে আঃ রহমান জানান,অফিসারদের নাম আমার জানা নেই, বলে নাম বলতে চাননি বন বিভাগের কর্মকর্তা দিলীপ ও চন্দন ভৌমিক ও সদস্য ইছার উল্যার নাম।তবে একটু ভালো করে খোঁজ খবর নিয়ে তদারকি করিলে মিলবে অসাধু কর্মকাণ্ডের সাথে অপরাধ কারীদের নাম ও ঠিকানা। অতিদ্রুত আবারও ঘটে যাওয়া ঘটনার পুনরায় তদন্ত দেওয়ার জন্য নোয়াখালী বন কর্মকর্তার নিকট একান্ত মর্জি কামনা করছি দৈনিক গণজাগরণ পত্রিকার পক্ষ থেকে।বন বিভাগের কর্মকর্তা সাথে যোগাযোগ না করে যে গাছ দেওয়া হয়েছে মসজিদ কমিটির সেক্রেটারি আঃ রহমান কে।

দেখা যাচ্ছে সরকারী নিয়মনীতি কে তোয়াক্কা করে নিজের মর্জি মতো সরকারী বন বিভাগের গাছ কেটে নেওয়া হয়েছে মসজিদের নির্মাণ কাজের নাম বিনয়ী করে।অথচ সরকারী নিয়মে রয়েছে বিশেষ প্রয়োজনে কোনো সরকারী ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য সরকারী বন বিভাগের গাছ লিখিত অনুমতি ছাড়া গাছের ঘোড়াই হাত দেওয়াও যাবে না।কিন্তু এখন নিয়ম অমান্য করে বনবিভাগের কর্মকর্তাদের অনুমতি ছাড়াই বিনা অনুমতিতে গাছ পাওয়া যায়।যা বুঝিয়ে দিলেন কিছু অসাধু দ্বায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারী গণেরা।সত্য ঘটনার তদন্ত সঠিক রিপোর্ট পেয়েও কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে ফিরোজ আলম চৌধুরী তড়িঘড়ি করে ঘটনার স্থল থেকে চলে যায়।তবে বন বিভাগ সদস্য ইছার উল্যা ও ১৭ নং ভবানীগঞ্জ ভিট কর্মকর্তা দিলিপ কে আইনের আওতায় নিয়ে জিজ্ঞেস করিলে মিলবে সত্য ঘটনার রহস্য।দৈনিক গণজাগরণের পক্ষ থেকে অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।আসল প্রতারক ও অপরাধ কারী কে খুজে বের করে গ্রেফতার করা একান্ত আবশ্যক।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © gtbnews24.com
Web Site Designed, Developed & Hosted By ALL IT BD 01722461335