শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০২:১৭ অপরাহ্ন
নাজমুল হাসানঃ ঢাকা মহানগর দক্ষিন ৭০ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোঃ আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠ কর্মী। দীর্ঘদিন থেকে জাতির পিতার আদর্শে ও জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসছেন। রাজনীতির দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় তিনি ঢাকা মহানগর দক্ষিনের ৭০ নং ওয়ার্ড সাবেক ডেমরা ইউনিয়নের ধীৎপুর এলাকার বাসিন্দা হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে সক্রিয়ভাবে বিচরন করছেন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ডঃ কামাল হোসেন এর নির্বাচনী প্রচারণা সভার আয়োজন করা হয় ডেমরা বাসস্ট্যান্ডে, সেই সময়ে তৎকালীন জাতীয় পার্টির নেতা সিরাজের নেতৃত্বে সভামঞ্চে আগুন ধরিয়ে দেয়। আনোয়ার হোসেন ও সময়ে বর্তমান ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম মনুর নেতৃত্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে পোড়া মঞ্চে নির্বাচনী প্রচারণা সভা চালিয়ে যান।১৯৯১ সালে তিনি সরকারী শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব সফলভাবে পালন করেছেন। আওয়ামীলীগের নেতাদের উপড় একুশে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় তিনি অল্পের জন্য প্রানে বেচে যান।আওয়ামীলীগ বিরোধী দলে থাকাকালীন সময়ে তিনি সকল আন্দোলন সংগ্রামে প্রত্যক্ষ ভাবে অংশগ্রহন কেরন। ঢাকা মহানগর দক্ষিন ৭০নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা তাকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়। এ প্রসঙ্গে আনোয়ার হোসেন বলেন, নেতাকর্মীরা আমাকে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়। আমিও নিষ্ঠার সঙ্গে এই দায়িত্ব পালন করতে চাই। আমি দীর্ঘদিন থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাজনীতি করে এসেছি। আমৃত্যু আমি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে যাবো দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য। আমি যদি ৭০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাই, তবে আমার সর্বোচ্চ দিয়ে সেই দায়িত্ব আমি পালন করবো। ৭০ নং ওয়ার্ডসহ ডেমরা থানার আওয়ামী লীগের কর্মীদের সুখে-দুখে ছিলাম, আছি আমৃত্যু থাকবো। নেতা কর্মীদের ভালোবাসাই আমার একমাত্র পূজি ও সম্বল। আমি সকলের কাছে দোয়া চাই। মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ আমার পূর্বের এবং বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করলে অবশ্যই আমাকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করবে এবং আমাকে ৭০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবে।