নাজমুল হাসানঃ রাজধানীর ডেমরা থানা ডিএসসিসি ৭০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে তৃণমূল নেতাকর্মীদের পছন্দের প্রার্থী হিসেবে এরশাদ আলম জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন। গত ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ শনিবার ডেমরা কলেজ মাঠে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃত্ব নির্ধারনে অনুষ্ঠিত হয় ডেমরা থানা ৭০ নম্বর ওয়ার্ড সহ ছয়টি ওয়ার্ডের সম্মেলন। সর্ব শীর্ষ এরশাদ আলম ইসু কে ঘিরে আলোচনা এখন তুঙ্গে কারণ এরশাদ আলম ১৯৯১ সাল থেকে দীর্ঘ ৩১ বছর যাবত ডেমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিগত সময়ে লড়াই সংগ্রামে আওয়ামী লীগের দুদিনের পরীক্ষায় তিনি কৃতকার্য।এ দ্বায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তিনি বিএনপি সরকারের আমলে ৫ টি মামলায় আসামি হয়ে পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মকান্ডকে শক্তিশালী করতে তিনি সাবেক ডেমরা ইউনিয়নের ঠুলঠুলিয়া, ধীতপুর, নলছাঁটা,তাম্বুরাবাদ, ডেমরা খলাপাড়া, মিরপাড়া, রাজাখালি, কায়েত পাড়া, আমুলিয়া মেন্দীপুর, দুর্গাপুর,শুন্যটেংরা,দেইল্লা, ঘুরে চষে বেড়িয়েছেন। এলাকার কর্মীদেরকে নিয়ে একত্রিতভাবে আওয়ামী লীগের আন্দোলন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। দলীয় কর্মসূচি পালনে তিনি সর্বদাই নিবেদিত প্রাণ। এলাকার মাটি ও মানুষের নেতা হিসেবে তিনি মসজিদ মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত। অন্যদিকে ব্যবসায়ী সমাজ সেবক, দানবীর, আন্দোলন মুখী ও ডেমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একজন ত্যাগী নেতা হিসাবেও সুপরিচিত। সম্মেলনে নেতৃবৃন্দের দিকনির্দেশনা মোতাবেক এরশাদ আলম এলাকার শ্রমজীবী পেশাজীবী ব্যবসায়ী তৃণমূল কর্মী এবং আপামর জনসাধারণের মতামত সাপেক্ষে ৭০ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হয়েছেন। তিনি রাজধানী ঢাকা ডেমরা থানার ঠুলঠুলিয়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের জনাব মোসলে উদ্দিন সাহেবের সুযোগ্য সন্তান। জনাব মোসলে উদ্দিন একজন প্রবীণ আওয়ামীলীগার ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। ডেমরা এলাকায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে এখনো তিনি সক্রিয় আছেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকার ৭০ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনার শীর্ষে এখন এরশাদ আলম। রাজনৈতিক বিবেচনায় দক্ষ ত্যাগী কর্মঠ ও চৌকষ নেতা হিসেবে ৭০ নম্বর ওয়ার্ডে বিকল্প প্রার্থী আপাতত ভাবছেন না তৃণমূল কর্মীবৃন্দ। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব আন্দোলন সংগ্রামের অগ্রসৈনিক বিবেচনায় দলের হাই কমান্ড থেকে তৃণমূল সকলেই তাকে পছন্দ করেন। স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানান, ৭০ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে এরশাদ আলমই সর্বোত্তম ও যোগ্য নেতা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের সঠিক তদন্ত ও দূরদর্শিতায় সৎ সাহসী রাজপথ কাঁপানো যোগ্য নেতা হিসেবে তিনি সর্ববিষয়ে উত্তীর্ণ হবেন। তাকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পাওয়াই এখন ৭০ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ তৃণমূল কর্মীদের একান্ত প্রত্যাশা। তার রাজনৈতিক বিচক্ষণতায় দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে রাজধানী ঢাকা মহানগরীসহ আওয়ামী লীগের অগ্রযাত্রা