gtbnews
- ১৫ মার্চ, ২০০৯ / ৩৭৩ বার পঠিত
ইন্দো-বাংলাটোয়েন্টিফোর.কম ডেস্ক: হিযবুত তাহরীরের কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত ও দ্বিতীয় অতিরক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতেও। এর মধ্যে প্রথম আদালতের বিচারকের সহকারী কর্মকর্তা বলেছে দীর্ঘসূত্রতার চিত্র সবখানে একইরকম।
সীমান্তরক্ষা বাহিনীতে বিদ্রোহের ঘটনায় উসকানিমূলক পোস্টার ও লিফলেটসহ ২০০৯ সালের ২৫ মার্চ ধানমন্ডি থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ইন্সটিটিউট অফ কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্টস অফ বাংলাদেশের ছাত্র রাফি আহমেদ চৌধুরী এবং ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের তানজির হোসাইন চৌধুরীকে।
প্রথমে সন্দেহভাজন হিসেবে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা হলেও পরে উসকানিমূলক পোস্টার ও বিবৃতি প্রচারের অভিযোগে মামলা হয় ধানমন্ডি থানায়। ওই বছর ২৩ ডিসেম্বর পুলিশ অভিযোগপত্র দেয়; পরের বছর ২৮ অক্টোবর ঢাকার দ্বিতীয় বিশেষ দায়রা জজ আদালতের বিচারক ওই দুই তরুণের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে।
মামলার নথিতে দেখা যায়, ২০১৬ সালের জুলাই পর্যন্ত রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে একজনও সাক্ষী আনতে পারেনি। ২০১৬ সালের ৪ অগাস্ট পুলিশ পরিদর্শক গোলাম রব্বানী আদালতে এসে সাক্ষ্য দেয়। এর এক বছরের বেশি সময় পর ২০১৭ সালের ২৯ নভেম্বরে সাক্ষ্য দেয় মামলার বাদী পরিদর্শক রিয়াজ উদ্দিন আহম্মদ।
সাক্ষ্য গ্রহণের ৩৪টি ধার্য তারিখে মাত্র দুই জনের সাক্ষ্যের পর ২০১৮ সালের বছর ১৮ ফেব্রুয়ারি এ মামলার পরবর্তী তারিখ রয়েছে।
দ্বিতীয় বিশেষ দায়রা জজ আদালতের বিচারকের সহকারী জানায়, এ আদালতে আরো ৬/৭টি মামলা রয়েছে হিযবুত কর্মীদের বিরুদ্ধে। সবগুলোতেই সাক্ষীদের উপস্থিতির হাল একই রকম।