শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৩:৪৩ অপরাহ্ন

নামীদামী ব্রান্ডের সাথে পাল্লা দিয়ে নুরানী চিলি সস ও টমেটো কেচাপ এখন ভোক্তাদের প্রথম পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে

সোহরাওয়ার্দীঃ কোনরকম রাসায়নিক পদার্থ,রং এবং প্রিজারভেটিভ ছাড়াই স্বাস্থ্য সম্মত পরিবেশে ও কঠোর মান নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে নুরানী চিলি সস ও টমেটো কেচাপ উৎপাদন করে বাজারজাত করার মাধ্যমে ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষন এবং এ শিল্পে বেকার শ্রমিকদের কর্ম সংস্থান তৈরি করে জাতীয় অর্থনীতিতে বিশেষ ভুমিকা রেখে চলেছে উদ্যোক্তা আবু তাহের।এসকে ফুড প্রোডাক্টস নামে সরকারী অনুমোদন গ্রহন করে অত্যাধুনিক শেড নির্মান করে উৎপাদন পক্রিয়া শুরু করেন তিনি।উৎপাদন শুরুর পর থেকে সারাদেশের ভোক্তা সাধারনের কাছে পছন্দের তালিকায় নামীদামী ব্রান্ডকেও অনেকটা পেছনে ফেলে জনপ্রিয়তার তালিকায় রয়েছে এসব প্রোডাক্টগুলো।দেশের নামীদামী রেস্তরা এবং পাঁচতারকা হোটেল গুলোতেও নুরানী চিলি সস এবং টমেটো কেচাপ এখন শেফদের পছন্দের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। বাগানের বাছাইকরা টমেটো সংগ্রহ করে প্রাকৃতিকভাবে প্রক্রিয়াজাত করে দক্ষ কর্মী বাহিনীর মাধ্যমে প্রতিদিন শতশত লিটার সস উৎপাদন করা হচ্ছে এসকে ফুড প্রোডাক্টস এর কারখানায়।কাঁচামাল সংগ্রহের প্রক্রিয়া এবং উৎপাদন বিপনন প্রতিটি ধাপে অনুসরন করা হয় কঠোর মাননিয়ন্ত্রন। শেফ ইউনিটি এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ভুয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছে নুরানী চিলিসস ও টমেটো কেচাপ।দেশের বিভিন্ন পাঁচতারকা হোটেলে নুরানী চিলিসস ও টমেটো কেচাপের প্রদর্শনী হয়েছে বহুবার। নুরানী চিলিসস ও টমেটো কেচাপ তৈরির কারখানায় দেখা যায়, টমেটোর সস তৈরি হয় দুই ধাপে। প্রথম পর্যায়ে পাকা টমেটো মেশিনে নিয়ে উচ্চ তাপমাত্রা ও চাপের সাহায্যে মাড়াইয়ের মাধ্যমে পেস্ট তৈরি করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে এই পেষ্টের সঙ্গে প্রয়োজনীয় মসলা, ঝাল ও অন্যান্য স্বাদ বর্ধক উপকরণ যোগ করা হয়। এভাবে সস তৈরি শেষে গ্যালনে ও প্যাকেটজাত করা হয়। প্রথম ধাপে ধুয়ে মেশিনে দেওয়ার পর হাতের স্পর্শ ছাড়াই প্যাকেটজাত হয় টমেটোর সস। শতভাগ পাকা টমেটো সস তৈরির জন্য কারখানায় নিয়ে আসা হয়। মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তাদের অনাপত্তির পর শ্রমিকরা অপেক্ষাকৃত দুর্বল টমেটো বাছাই করে সরিয়ে ফেলেন। বাকি টমেটো কয়েক ধাপে ধোয়ার পর মেশিনে দিয়ে পেস্ট তৈরি করা হয়। এক কেজি টেমেটো থেকে একশ গ্রাম সিডস ও আঁশ বাদ পড়ে। অবশিষ্ট পেস্ট ব্যবহার হয় সসের উপাদান হিসাবে।সম্পূর্ণ ‘এসেফটিক’ পদ্ধতিতে হাতের স্পর্শ ছাড়াই কারখানায় সস তৈরি হয় জানিয়ে আবু তাহের বলেন, “পুরো প্রক্রিয়ায় দুইবার টমেটোর উপাদানকে প্রায় ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় আনা হয়। হাতের স্পর্শ ছাড়াই উৎপাদন ও বায়ুনিরোধী উপায়ে প্যাকেটজাত করার করণে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় দীর্ঘদিন এই সস খাবার উপযোগী থাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © gtbnews24.com
Web Site Designed, Developed & Hosted By ALL IT BD 01722461335