মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন

শিবগঞ্জে কৃষকলীগের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

সাজু মিয়া শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ শনিবার বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা কৃষকলীগের আয়োজনে শিবগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরী মিলানায়তনে বিশেষ কার্য নির্বাহী বর্ধিত সভা উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি লুৎফর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি’র বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সদস্য আজমল হোসেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষকলীগ এর সভাপতি মোঃ আলমগীর বাদশা, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল হক মঞ্জু, সাংগঠনিক সম্পাদক আখতারুজ্জামান তুষার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহমুদ খান ডন, জাকিউল ইসলাম লিটন বকুল আহম্মেদ, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক বিপুল, বজলার রহমান বকুল, আমজাদ হোসেন, শাহিনুর রহমান, ইসমাইল হোসেন ধলু, সিরাজুল ইসলাম, দুলাল চন্দ্র, স্বপন খাঁ, পৌর কাউন্সিলর মাজেদা বেগম প্রমুখ। বিভিন্ন ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বর্ধিত সভায় কৃষকলীগের সংগঠনকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বিভিন্ন দিক নিদের্শনা সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।

 

শিবগঞ্জে ২ সন্তানের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত বিধবা মা ও বোনের সাংবাদিক সম্মেলন

 

সাজু মিয়া শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার শিবগঞ্জ সদর ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের মরহুম গিয়াস উদ্দিন মন্ডল এর স্ত্রী মোছাঃ সোহনা বেগম গতকাল শনিবার শিবগঞ্জ প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে নিরুপায় অবস্থায় বাধ্য হয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।

আমি এক অসহায় বিধবা নারী ও মা। আমার গর্ভজাত আপন ২ পুত্রের দ্বারা চরম ভাবে নির্যাতিত লাঞ্চিত ও মিথ্যা মামলায় জর্জড়িত হয়ে আপনাদের মাধ্যমে ন্যায় বিচার ও প্রতিকারের আশায় হাজির হয়েছি। আমার স্বামী মরহুম গিয়াস উদ্দিন মন্ডল গত ৩১/০৩/২০১৭ ইং সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অকালে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান ওয়ারিশ হিসাবে রেখে যান। আমার স্বামী, আমার শশুর মরহুম আব্দুল করিম মন্ডলের নিকট থেকে বিগত ২৯/০১/১৯৯৬ ইং তারিখের ৫নং অছিয়ত নামা দলিল মূলে ৩.৮৮ একর স্থাবর সম্পত্তি প্রাপ্ত হন।

উক্ত সম্পত্তির মধ্যে হইতে তিনি গুজিয়া বন্দরে অবস্থিত ইউপি অফিস সংলগ্ন এবং গুজিয়া স্কুলের সামনে পাকা রাস্তার পাশে এনায়েতপুর মৌজার এম.আর খতিয়ান নং-৮৪, ৮৫, আর.এস খতিয়ান নং-৪, সাবেক দাগ নং-২৬, হাল দাগ নং-৫২, জমির পরিমাণ-৬২ শতক। জমির উত্তর ধারে পাকা রাস্তা সংলগ্ন স্থানে প্রায় ১৫৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও আনুমানিক ১৫ ফুট প্রস্থ ও সামনে বারান্দা দিয়ে ১৭টি আধাপাকা ঘর মার্কেট হিসেবে নির্মাণ করেন। নির্মিত ঘরগুলির মধ্যে হইতে ২টি ঘর যথাক্রমে শরিফুল ইসলাম ও সজীব ইসলামকে নিজে ব্যবসার মূলধন দিয়ে ২টি দোকান করে দেন।

বাঁকী ১৫টি ঘরের মধ্যে ১টিতে তিনি স্বর্না ডেকোরেটর নামে ডেকোরেশনের ব্যবসা শুরু করেন। বাঁকী ১৪টি দোকান ঘর বিভিন্ন ব্যবসায়ীর নিকট ভাড়া দেন। আমার ২পুত্র শিশুকাল থেকে উশৃঙ্খল ও অবাধ্য হওয়ার কারণে অনেক চেষ্টা করেও ভালভাবে লেখা পড়া না করায় কর্মের মাধ্যমে সৎপথে জীবনযাপন করার প্রচেষ্টায় তাদেরকে আমার স্বামী তাদের ব্যবসায় নিয়োজিত করেন। পুত্রদ্বয়কে সু-পথে আনার লক্ষ্যে আমার স্বামীর জীবদ্দশায় তাদেরকে বিবাহ করান। বিয়ে করার পর থেকেই পুত্রদ্বয় তাদের বউদের প্ররোচনায় আমাদের সঙ্গে অর্থাৎ পিতা-মাতা ও একমাত্র বোনের সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ আচরণ শুরু করে একপর্যায়ে তারা পৃথক ভাবে বসবাস করতে থাকে।

আমার ২য় পুত্র সজীব তার স্ত্রীকে নিয়ে প্রথমে গুজিয়া বন্দরে ও পরে বগুড়া শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে থাকে। তারা প্রায়ই গুজিয়া বন্দরের ঐ ৬২ শতক জমির তাদের ২ ভাইয়ের নামে লিখে দেয়ার জন্য আমার স্বামী বা তাদের পিতাকে চাপ দিতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা ধারালো দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র, লাঠি নিয়ে আমার স্বামীকে নির্যাতন করে। কিন্তু আমার স্বামী শত নির্যাতন সত্বেও জীবিত অবস্থায় তাদের নামে কোন জমি লিখে দেন নাই। পুতদ্বয়ের শারীরিক নির্যাতনে বিপর্যস্ত হয়ে অত্যন্ত মর্মাহত অবস্থায় তিনি অকালে মৃত্যুবরণ করেন।

আমার স্বামী জীবিত অবস্থায় দোকান ঘরগুলির ভাড়া উত্তলোন করে এবং দোকানের আয় দ্বারা সংসারের খরচ ও আমাদের একমাত্র কন্যা জান্নাতুল ফেরদৌস স্বর্ণার লেখাপড়ার ব্যয় নির্বাহ করতেন। স্বামীর মৃত্যুর পর থেকেই আমি নিজে দোকান ঘরগুলির ভাড়ার টাকা তুলে অতিকষ্টে মেয়ের লেখাপড়ার খরচ ও সংসার চালাতাম। আমার স্বামীর মৃত্যুবরণ করার পর থেকেই পুত্রদ্বয় গুজিয়া বন্দরে জমিতে আমার ও আমার মেয়ের অংশ তাদেরকে লিখে দেয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে তারা আমাকে বেশ কয়েকবার শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করে আমার বড় ছেলে শরিফুল আমাকে গত এপ্রিল মাসে বেদম মারধর করে এবং সজোরে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয় তার নির্যাতনে আমার কন্ঠার হাড় ফেটে যায়।

যাহা এক্সরে করে ধরা পড়ে। আমার মেয়ে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়ে ধারদেনা করে অনেক টাকা ব্যয় করে কিছুটা সুস্থ্য করে তুললেও অসহ্য ব্যাথা নিয়ে আমি জীবন যাপন করছি। আমাদের অংশের সম্পত্তি গ্রাস করার লক্ষ্যে পুত্রদ্বয় প্রায়ই প্রতিদিনই শারীরিক ও মানষিকভাবে লাঞ্চিত করে চলেছে। আমরা প্রতিকারের আশায় শিবগঞ্জ ইউপি চেয়রম্যান সহ গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তি ও অন্যান্য মুরুব্বীগণের নিকট অভিযোগ করিলে পুত্রদ্বয় কাহারো কথায় কর্ণপাত না করে আরো নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। নিরূপায় হয়ে আমরা বিগত ০৫/০৭/২০ ইং তারিখে প্রশাসনের নিকট অভিযোগ করি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের মা ও মেয়ে ন্যায্য প্রাপ্য অংশ আমাদেক বুঝিয়ে দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয় হয়।

তারা উক্ত সম্পত্তিতে আমাদের মা ও মেয়ের প্রাপ্য ১৮.৬০ শতক জমি দাগের মাঝামাঝি স্থানের দোকান ঘরগুলি ১ সপ্তাহের মধ্যে বুঝে দেওয়ার অঙ্গীকার করে। তারা প্রশাসনের নিকট থেকে সময় নিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করে। এই ফাঁকে তারা আমাদের সামনের অংশের দোকান সহ দোকান ঘরগুলির পিছনে আমাদের মাঝখানের অংশ পূর্ব ও পশ্চিমে লম্বা আনুমানিক ৪৪ ফুট জায়গায়সহ প্রায় ১৫৬ ফুট লম্বা ও ২০ফুট চওড়া জায়গা দখল করে গভীর রাত্রিতে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে এসে তরিঘরি করে প্রাচীর নির্মাণ করে।

সংবাদ পাওয়ার পর ২০/০৮/২০ ইং তারিখে আমরা মা ও মেয়ে উক্ত স্থানে যাওয়া মাত্রই আমাদেক অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। আমি তাদেরকে গালিদিতে নিষেধ করা মাত্রই দুই ভাই শরিফুল ও সজীব তাদের হাতে থাকা শক্ত বাঁশের লাঠিদ্বারা আমাদেক এলোপাথারী মারধর করতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা আমাকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দিয়ে লাথি মারতে থাকে এবং আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে পুত্র সজীব মাটিতে ঠেসে ধরে এবং শরিফুল তার ২ হাত দিয়ে সজোরে আমার গলা টিপে ধরে। আমার সঙ্গে থাকা মেয়ে স্বর্ণা সন্ত্রাসী পুত্রদ্বয়ের আক্রমণ থেকে আমাকে রক্ষা করতে এলে তাকেও ধাক্কা মেরে মাটিতে ফেলে মারধর করতে থাকে। ঘটনাস্থলের আশেপাশে থাকা লোকজন আমাদেক উদ্ধার করে। এর পর থেকে

প্রতিনিয়তই তারা আমাদেক প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। একই সঙ্গে আমার পুত্রদ্বয় আমাদের মা ও বোনের বিরুদ্ধে জেলা বগুড়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ও জেলা বগুড়ার শিবগঞ্জ থানা সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে গত ১৫/০৯/২০ ইং সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভুয়া ও মনগড়া অভিযোগে ২টি মামলা দায়ের করে আমাদেক হয়রানী করে চলেছে। আমার বড় পুত্রবধু নুরানী বিবি প্রায় ১ বৎসর পূর্বে গরুর খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দিয়ে ১টি গরু, গত কোরবানীর ঈদের পুর্বদিনে ১টি গরু এবং গত ২৪/০৯/২০ ইং তারিখে ৭ মাসের গর্ভবতী ১টি গাভী হত্যা করে।

বিষক্রিয়ায় গরুগুলি অসুস্থ্য হয়ে পড়লে স্থানীয় পশু চিকিৎসক পরীক্ষা করে আমাকে জানায় যে, গরুগুলিকে বিষ খাওয়ানো হয়েছে। আমার স্বামীর অতিকষ্টে অর্জিত সম্পদ গুলো গ্রাস করার জন্য গুজিয়া ও পার্শ্ববর্তী এলাকার কতিপয় দালাল শ্রেণির লোকজন আমার পুত্রদ্বয়কে ভুল বুঝাইয়া আমাদের বিপক্ষে দাড় করানো সহ এসব অপকর্ম করতে সহযোগিতা করছে। গত আগষ্ট মাস পর্যন্ত আমি নিজে দোকান ঘরের ভাড়া তুলেছি।

বর্তমান সেপ্টেম্বর/২০ থেকে আামর পুত্রদ্বয় দোকানের ভাড়াটিয়াদেরকে আমাকে ভাড়া প্রদান করিতে নিষেধ করে। ফলে উক্ত দোকানের ভাড়া প্রাপ্তি বন্ধ হওয়ার কারণে আমার মেয়ের পড়াশুনা এবং সংসার খরচ চালানো আমার পক্ষে দুঃসাধ্য হইয়া পরিয়াছে। আপনারা সরেজমিনে অনুসন্ধান প্রতিবেদনের মাধ্যমে আমার জালেম, সন্ত্রাসী পুত্রদ্বয়ের হাত থেকে আমাদের জীবন রক্ষা ও আইন মোতাবেক কথিত সম্পত্তিতে আমাদের ন্যায্য হিস্যা পাওয়ার ব্যাপারে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে অসহায় বিধবা নারী ও পিতৃহারা এতিম মেয়েকে সাহায্য করার জন্য প্রার্থনা করছি। আপনাদের মাধ্যমে আমি প্রশাসন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, মানবাধিকার সংগঠন ও আইনী সহায়তা কেন্দ্র, নারী ও শিশু নির্যাতন বিরোধী সংগঠনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সাহায্যের জন্য আকুল আবেদন করছি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জান্নাতুল স্বর্ণা।

শিবগঞ্জে জাতীয় রিক্সা-ভ্যান শ্রমিক লীগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

সাজু মিয়া শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার শিবগঞ্জে জাতীয় রিক্সা, ভ্যান-শ্রমিক লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বগুড়ার শিবগঞ্জ পার্করোডে মটর শ্রমিক ইউনিয়ন শাখা কার্যালয়ে জাতীয় রিক্সা, ভ্যান শ্রমিক লীগের বগুড়া জেলা আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম টুলু এ সম্মেলন উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন শেষে এক সভা জাতীয় শ্রমিক লীগের শিবগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি আব্দুল জলিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মান্নান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় শ্রমিক লীগ গাবতলী উপজেলা শাখার সভাপতি বাবলু মিয়া, জেলা শাখার সদস্য সচিব রাজিব শেখ, জাতীয় শ্রমিক লীগ মালয়েশিয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক নয়ন মিয়া। আরো বক্তব্য রাখেন জাতীয় শ্রমিক লীগ শিবগঞ্জ পৌর কমিটির সভাপতি মাছুদ মিয়া, মজনু মিয়া, হুমায়ন

কবির আফতাব আলী সহ ১২টি ইউনিয়ন ১টি পৌরসভার রিক্সা-ভ্যান শ্রমিক ভোটার ডেলিগেটবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলন শেষে আব্দুর রাজ্জাক রাজুকে সভাপতি ও আব্দুল হালিম কে সাধারণ সম্পাদক ও মোজাহিদুল ইসলাম কে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৩০ সদস্য বিশিষ্ট্য শিবগঞ্জ উপজেলা জাতীয় রিক্সা ভ্যান শ্রমিক লীগের পূর্ণাঙ্গ শক্তিশালী কমিটি গঠন করা হয়।

শিবগঞ্জে সাইফুল মেম্বারের কন্যার অকাল মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক

সাজু মিয়া শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার বিএনপি নেতা ও বিহার ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম এর কন্যা বগুড়া এসওএস কলেজের ৮ম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী মোছাঃ সিনথিয়া শামস (১৪) ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করেন। তার এই অকাল মৃত্যুতে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিবৃতি প্রদান করেন করেন সাবেক থানা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক

উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মীর শাহে আলম, সাবেক মেয়র মতিয়ার রহমান মতিন, থানা বিএনপি’র আহ্বায়ক আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম আহ্বায়ক মাস্টার হারুনুর রশিদ, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক একেএম ইদ্রিস আলী, পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ হোসেন তৌফিক, বিএনপি নেতা এসএম তাজুল ইসলাম, বুলবুল ইসলাম, আঃ করিম, আঃ রাজ্জাক, দুলু মাস্টার, ইউনিয়ন বিএনপি নেতা শাওন, আব্দুর রাজ্জাক, সেলিম, মঞ্জুরুল আলম জিয়ে, স্বেচ্ছা সেবক নেতা রনি, মাসুম, ছাত্রদল নেতা আরমান, তমাল প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © gtbnews24.com
Web Site Designed, Developed & Hosted By ALL IT BD 01722461335