শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন
মো. সুজন মোল্লা,বানারীপাড়া: বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ৫টি ইউনিয়নই ভয়াল সন্ধ্যা নদীর পশ্চিম পাড়ে। আর ওই জনপদের জনগনকে খড়¯্রােতা সন্ধ্যা নদী পাড় হয়েই পৌর শহরে এসে তাদের দৈনন্দিন সকল প্রকার কাজকর্ম করতে হয়।
ওই জনপদের অসংখ্য শিক্ষার্থীরা বরিশালের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত আছেন। তাদেরকেও নদী পাড় হয়ে বানারীপাড়া পৌর শহরে এসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে হয়। তবে গত কয়েক মাস পর্যন্ত ফেরী ঘাটের গ্যাংওয়ের সংযোগ সড়কটির অবস্থা বেহাল হয়ে পড়ে। যানবাহন এবং মানুষের চলাচলের কারণে সংযোগ সড়কটি অনেকটা নিগামী হয়ে যায়।
আর এতেই জোয়ারের পানিতে তলিয়ে থাকে সড়কটির অনেকাংশ। ফলে দৈনন্দিন চলাচলে চরম ভোগান্তিতে পরেন উপজেলার পশ্চিম জনপদের হাজার হাজার মানুষ। বিষয়টি এতোদিনে কারও নজর না কারলেও উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান আলী হাওলাদারের চোখ এড়াতে পারেনি। জনগনের চলাচলের ভোগান্তীর ব্যপারটি সরেজমিন দেখেই বরিশালের সংরক্ষিত সংসদ সদস্য যিনি এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে গরীবের এমপি বলে পরিচিত এ্যাডভোকেট সৈয়দা রুবিনা আক্তার মিরাকে জনগনের দূর্দশার কথা জানান বুধবার (৫ জুলাই)। এমপি মিরার অর্থায়নে বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) সকালেই বেহাল ওই সড়কের সংস্কারের কাজ শুরু করেণ উপজেলা ছাত্রলীগ।
বরিশাল সড়ক ও জনপদ বিভাগ এই কাজে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন। এছাড়াও বানারীপাড়া পৌরসভার মেয়র এ্যাডভোকেট সুভাষ চন্দ্র শীল রোলার মেশিন দিয়ে ওই কাজে সহায়তা করেণ। ছাত্রলীগ নেতা ফোরকান আলী হাওলাদারের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগের কর্মীরা সড়কটির সংস্কার কাজে যুক্ত ছিলেন। অনেক দিন পড়ে উপজেলার ৫ ইউনিয়ন বাসীর পৌর শহরে আসতে চলাচলের প্রাম্ভের সড়কটি প্রান ফিরে পাওয়ায় তারা এমপি সৈয়দা রুবিনা আক্তার মিরা এবং উপ-মহাদেশের প্রাচীনতম বর্সবৃহৎ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বানারীপাড়া উপজেলা শাখার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।