শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০৫ অপরাহ্ন
বানারীপাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধিঃ বানারীপাড়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রজনন সময়ে ডিমওয়ালা মা ইলিশ নিধনের সময় সন্ধ্যা নদীতে অভিযান চালিয়ে ৮ জেলেকে আটক করার পরে ভ্রাম্যমান আদালতে ৪ জনকে এক মাস করে কারাদন্ড ও ৪ জনকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার বিকেলে সন্ধ্যা নদী থেকে উজ্জল ঘরামী (২৫) ও কবির হোসেন বেপারী (৩২) এবং ওইদিন রাতে উপজেলার ব্রাক্ষ্মনকাঠি যে গ্রামে নিষিদ্ধ সময়ে সবচেয়ে বেশি মা-ইলিশ নিধণ করা হয় সেখানের সন্ধ্যা নদী থেকে নৌ-পুলিশ আলী হোসেন খান (২৫), মো. রাসেল মোল্লা (২৬), রাকিব বেপারী (১৯), জাহিদুল ইসলাম (২৬) কে আটক করে বানারীপাড়া থানায় সোপর্দ করে। ইয়ার হোসেন (৩৪) ও দুলাল ঘরামী (৩২) কে আটক করে বানারীপাড়া থানা পুলিশ। ব্রাক্ষ্মণকাঠি থেকে আটককৃত ওই ৪ জেলে জেলে জানান, স্থানীয় শাহজাহান ঢালী তার ট্রলার দিয়ে তাদেরকে নদীতে মাছ শিকার করতে পাঠায়। পরে ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট শেখ আব্দুল্লাহ সাদীদ ভ্রাম্যমান আদালতে জেলে উজ্জল ঘরামী (২৫) ও কবির হোসেন বেপারী (৩২),আলী হোসেন খান (২৫),মো. রাসেল মোল্লা (২৬) কে এক মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান ও অন্যদের ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা আদায় করেন। সচেতন মহল মনে করেন কারেন্ট জাল সম্পূর্ণভাবে নির্মূল না করলে কোনভাবেই ইলিশ শিকারিদের মাছ নিধণ বন্ধ করা যাবেনা। ওই সূত্রে আরও জানা গেছে নদীতে পর্যাপ্ত অভিযানের অভাবে প্রতিদিনই মা-ইলিশ মারা পড়ছে। এদিকে উপজেলার নলশ্রী ও দাসের হাট গ্রামও মা ইলিশ নিধণে এগিয়ে রয়েছে বলে জানা গেছে।
বানারীপাড়ায় সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ আহত-১
বানারীপাড়া প্রতিনিধি
বানারীপাড়ায় সম্পত্তি নিয়ে বিরোধে একজন আহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি উপজেলার ইলুহার ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মতিউর রহমান সিকদারের ছেলে সোহাগ সিকদার অভিযোগ করে বলেন, ১৪ অক্টোবর শনিবার সকালে সে তার ক্রয়কৃত সম্পত্তি দিয়ে সুপারি পাড়তে গেলে বাধা দেয় তাদের প্রতিবেশী ফারুক সিকদারের ছেলে সোহেল সিকদার। এ সময় সোহেল সিকদার ওই সম্পত্তি তার দাদীর দাবী করে সোহাগকে চর থাপ্পর,কিল ঘুষি এবং এলোপাথারি লাথি মারতে থাকে। এতে সোহাগ সিকদার তার বুকে ও পায়ে প্রচন্ড ব্যাথা অনূভব করলে ওই দিনই সে বানারীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি হয়। এ বিষয়ে অভিযুক্ত সোহেল সিকদার অভিযোগ অস্বিকার করে ওই সম্পত্তি তার দাদীর বলে জানান।